
১। সারাদিন ধরে পর্যাপ্ত পানি পান বা দৈনিক ২/৩ লিটার পানি পান করা।
২। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ১/২ গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করা, তবে লেবু পানি হলে খুব ভালো হয়।
৩। যে কোন খাওয়ার আগে ১/২ গ্লাস পানি পান করা এবং পানি পানের ২০/২৫ মিনিট পর খাবার খাওয়া।
৪। খাওয়া শেষ করার সাথে সাথে পানি না পান করা, অন্তত ২৫/৩০ মিনিট পর গরম পানি পান করা।
৫। খাবার খাওয়ার মাঝখানে পানি পান না করা।
৬। যে কোন ব্যায়াম শুরু করার আগে এবং শেষে পর্যাপ্ত পানি পান করা।
৭। সারাদিন ধরে পানি পান করা এবং এক বসাতে ২/৩ লিটার বা অতিরিক্ত পানি না পান করা।
৮। রাতে ঘুমাতে যাবার ২ ঘণ্টা আগে পানি পান করা শেষ করতে হবে।
৯। যখন টয়লেট বা পায়খানা চাপবে, তখন ১/২ গ্লাস পানি পান করে টয়লেটে যাওয়া।
১০। প্রতিবার টয়লেট বা প্রশ্রাব করার পর পানি পান করা, যতটুকু সম্ভব।
১১। বাইরে গেলে ব্যাগে অথবা ঘরে বিছানার পাশে সবসময় পানির বোতল রাখা।
১২। আবহাওয়া গরম হলে অথবা একটু বেশি পরিশ্রম করলে, বাড়তি পানি পান করা।
কেন পানি পান করবঃ
১। পানি শরিরকে হাইড্রেটেড রাখে।
২। পানি শরীরে শক্তি বাড়ায়।
৩। শরিরের দুর্বলতা কমায়।
৪। চিন্তা শক্তি, বিচার বুদ্ধি, কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
৫। খাদ্য হজমে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৬। প্রশ্রাবের দ্বারা শরিরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়।
৭। স্কিনের উজ্জলতা বাড়ায়।
৮। শরিরের যেহেতু ৬০ ভাগই পানি, সেহেতু শরিরের সকল প্রকার কাজ সম্পন্ন করতে, পানি অনস্বীকার্য।
https://teenasuvrosworld.wordpress.com
(Life Style Medicine)

points 3 and 4 are important as these need change in our culture. as kids we were taught to drink only after eating which is wrong
LikeLike